কেন সুবীর ভৌমিক শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা নিয়ে ভুয়া খবরটি ছড়ালো ?
প্রথমেই বলে রাখি, এই ঘটনার পেছনে আমেরিকা ও ভারত সম্মিলিতভাবে জড়িত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যেন কোনভাবেই রোহিঙ্গাদের সামরিক সাহায্য না করে, এই জন্য এই গুজব। গুজবে একটি কথা দাবি করা হয়েছে- বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে জঙ্গী কানেকশন আছে। তারমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যদি রোহিঙ্গাদের সামরিক সাহায্য (অস্ত্র, ট্রেনিং বা অন্যন্য) দেয়, তবে তাদের কথিত জঙ্গী কানেকশন প্রমাণিত হবে। এক্ষেত্রে সেনাবাহিনীকে বিরত রাখতেই এ ধরনের গুজব। উল্লেখ্য, সপ্তাহ খানেক আগে হর্ষ বর্ধণ শৃংলা কক্সবাজারে ত্রাণ দিতে এসে এই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক করেছিলো, কিন্তু সরকার সেনাবাহিনীকে ত্রাণ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করে অনেকটা আমেরিকা-ভারতকে জুতা মেরে দেয়। আর সেই জুতা খেয়েই সেনাবাহিনীর সাথে জেএমবি’র সম্পৃক্ততা ঘটিয়ে গুজব রটায় তারা ( পাশাপাশি আওয়ামীলীগারদের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে দেয়াও ছিলো উদ্দেশ্য)।
আমেরিকার কি স্বার্থ ?
আমেরিকা বহুদিন ধরে বহু কষ্ট করে রাখাইনে এই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পরিবেশ তৈরী করেছে (রোহিঙ্গা নিয়ে রাশিয়ার স্পুটনিকের প্রথম খবর দেখতে পারেন) । রোহিঙ্গারা মার খেয়ে বাংলাদেশে এসেছে এতেও আমেরিকার সায় ছিলো। দেশ ও বিদেশের মার্কিনপন্থী মিডিয়াগুলো তাই একচেটিয়া রোহিঙ্গাদের পক্ষে নিউজ করে। এতে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারের সহানুভূতি আদায় করতে সক্ষম হয়। আমেরিকার এত কষ্ট করার মূল কারণ- আমেরিকায় চায় আরাকান থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের নিয়ন্ত্রণ তার নিজ হাতে নিতে। তারাই রোহিঙ্গা দিয়ে আরাকান স্বাধীন করে সেখানে আমেরিকার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করবে (পাশাপাশি কক্সবাজারও নেয়ার ইচ্ছা আছে , কারণ সেখানেও রয়েছে প্রচুর সম্পদ) এবং সেখানকার প্রাকৃতিক সম্পদ চীনকে না দিয়ে নিজের হস্তগত করবে। কিন্তু বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যদি মাঝখান দিয়ে ঢুকে যায়, তবে আমেরিকা ঢোকার আর সুযোগ থাকে না। বিষয়টা অনেকটা আমেরিকার এতদিনের বানানো লাড্ডু বাংলাদেশ খেয়ে ফেলার মত। আমি আগের পোস্টে অনেকবার বলেছি, এক বিশাল সম্পদভর্তি সিন্দুকের চাবি বাংলাদেশের হাতে চলে এসেছে। এখন বাংলাদেশকে শুধু সেটা খুলতে হবে। এবং সেই চাবিটা হচ্ছে রোহিঙ্গা। আমেরিকা বহুদিন ধরে বহু কষ্ট করে সেই চাবিখানা রেডি করেছে, কিন্তু বাংলাদেশ আর্মি ঢোকা মানে, আমেরিকার বানানো চাবি দিয়ে সিন্দুক খুলে সেই সম্পদ বাংলাদেশের পকেটে ভরা। এ কারণেই আমেরিকা বিষয়টি নিয়ে ক্ষেপেছে এবং বিজেপি সরকার আমেরিকা অনুগত চামচা হওয়ায় তাদের মাধ্যমে কাজটি করা হচ্ছে। সরকার ও আর্মিকে সুবীর ভৌমিক ভারত-আমেরিকার (কারো ভাষায় র’-সিআইএ) সেই ক্ষোভ সমৃদ্ধ মেসেজটাই দিয়েছে মাত্র।
আমেরিকা বহুদিন ধরে বহু কষ্ট করে রাখাইনে এই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পরিবেশ তৈরী করেছে (রোহিঙ্গা নিয়ে রাশিয়ার স্পুটনিকের প্রথম খবর দেখতে পারেন) । রোহিঙ্গারা মার খেয়ে বাংলাদেশে এসেছে এতেও আমেরিকার সায় ছিলো। দেশ ও বিদেশের মার্কিনপন্থী মিডিয়াগুলো তাই একচেটিয়া রোহিঙ্গাদের পক্ষে নিউজ করে। এতে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারের সহানুভূতি আদায় করতে সক্ষম হয়। আমেরিকার এত কষ্ট করার মূল কারণ- আমেরিকায় চায় আরাকান থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের নিয়ন্ত্রণ তার নিজ হাতে নিতে। তারাই রোহিঙ্গা দিয়ে আরাকান স্বাধীন করে সেখানে আমেরিকার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করবে (পাশাপাশি কক্সবাজারও নেয়ার ইচ্ছা আছে , কারণ সেখানেও রয়েছে প্রচুর সম্পদ) এবং সেখানকার প্রাকৃতিক সম্পদ চীনকে না দিয়ে নিজের হস্তগত করবে। কিন্তু বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যদি মাঝখান দিয়ে ঢুকে যায়, তবে আমেরিকা ঢোকার আর সুযোগ থাকে না। বিষয়টা অনেকটা আমেরিকার এতদিনের বানানো লাড্ডু বাংলাদেশ খেয়ে ফেলার মত। আমি আগের পোস্টে অনেকবার বলেছি, এক বিশাল সম্পদভর্তি সিন্দুকের চাবি বাংলাদেশের হাতে চলে এসেছে। এখন বাংলাদেশকে শুধু সেটা খুলতে হবে। এবং সেই চাবিটা হচ্ছে রোহিঙ্গা। আমেরিকা বহুদিন ধরে বহু কষ্ট করে সেই চাবিখানা রেডি করেছে, কিন্তু বাংলাদেশ আর্মি ঢোকা মানে, আমেরিকার বানানো চাবি দিয়ে সিন্দুক খুলে সেই সম্পদ বাংলাদেশের পকেটে ভরা। এ কারণেই আমেরিকা বিষয়টি নিয়ে ক্ষেপেছে এবং বিজেপি সরকার আমেরিকা অনুগত চামচা হওয়ায় তাদের মাধ্যমে কাজটি করা হচ্ছে। সরকার ও আর্মিকে সুবীর ভৌমিক ভারত-আমেরিকার (কারো ভাষায় র’-সিআইএ) সেই ক্ষোভ সমৃদ্ধ মেসেজটাই দিয়েছে মাত্র।
তবে পুরো ঘটনায় বিবিসির সাবেক সাংবাদিক সুবীর ভৌমিকসহ বাংলাদেশে তাদের অন্যান্য সহযোগীদের (বোরহান কবির, পীর হাবিবুর রহমান, একাত্তর টিভি, বিডি নিউজ, মেজর জেনারেল অব: আব্দুর রশীদ) মুখোশ উন্মোচিত হয়ে গেছে।
------------------------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
No comments