নয়ন চ্যাটার্জির আসল উদ্দেশ্য কি ?
গত কয়েকদিন যাবত এক ব্রাহ্মণ হিন্দু আমাকে নিয়ে বলছে- আমি নাকি বিজেপির এজেন্ট, আমি নাকি হিন্দু বিদ্বেষ ছড়াই, আমার একমাত্র উদ্দেশ্য নাকি হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধানো, আমি নাকি বিজেপির ভোট ব্যাংক বাড়ানোর জন্য কাজ করছি।
আমি কার উদ্দেশ্য সার্ভ করি, সেটা সত্যিই চিন্তার বিষয়। তবে যারা আমার বিরুদ্ধে এসব বক্তব্য দেয়, তাদের উদ্দেশ্যটা কি সেটাও প্রশ্ন আসে। তবে একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলে বুঝবেন, ২০১৫ সালে নয়ন চ্যাটার্জি পেইজ সৃষ্টি হওয়ার পর নয়ন কিন্তু খোলস চেঞ্জ করেনি। একই আইডলজি নির্ভর লেখা লিখে যাচ্ছে। কিন্তু আজকে যারা নয়নকে দোষী করে, তারা কিন্তু খোলস পরিবর্তণকারী। এরা একসময় এন্টি ইসলামীক সংগঠন করতো, এরপর যোগ দিলো শাহবাগ আন্দোলনে, শেষে খোলস চেঞ্জ করে ইসলামভক্ত সেজেছে। সামনেও যে নতুন খোলস পরবে না, তার গ্যারান্টি কি ?
প্রথমত, নয়ন কি শুধু হিন্দুবিদ্বেষ ছড়ায় ?
আশাকরি যারা নয়নের পেইজ নিয়মিত পড়েন তারা এই কথা কখনই বলতে পারবেন না।
-বইমেলায় নাস্তিকদের বই সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করার জন্য লেখালেখি করা,
-পাঠ্যপুস্তক থেকে ২১টি ইসলামবিরোধী পাঠ্য চিহ্নিত করা ও বাদ দেওয়ার জন্য লেখালেখি করা।
-রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করতে ষড়যন্ত্র চলছে, এটা নিয়ে সচেতন করা।
-কোরবানীর স্পট বাতিল করতে ষড়যন্ত্র চলছে ২০১৫ সালে সেই ষড়যন্ত্র উন্মুক্ত করা।
- হলি আর্টিসানের ঘটনার সময়, সরকারকে বলা- বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে বাংলাদেশে আইএস নাই এটা শক্তিশালী ভাবে ব্যক্ত করা ।
-শ্যামল কান্তির নামক কুখ্যাত লোকটাকে হিরো বানাচ্ছে বাংলাদেশী মিডিয়া, সেটা ফাঁস করা।
-ফ্লাইওভারগুলো বাংলাদেশের জন্য কাল হবে (এটা এখন অনেকেই বলে) এটা প্রচার করা। খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন উপরের কোন বিষয় কিন্তু কথিত হিন্দুবিদ্বেষী নয়। গত এক মাসে আমার অধিকাংশ লেখার মধ্যে ছিলো বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে কি ভূমিকা করবে, এছাড়া বাংলাদেশ বিরোধী বিভিন্ন ষড়যন্ত্র নিয়ে আলোচনা করাও ছিলো উদ্দেশ্য। পাশাপাশি বাংলাদেশে সরকারী উদ্যোগে ‘জিএমও ফুড’ ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে, এতে কৃষি সেক্টর ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমনও স্ট্যাটাস আছে আমার।
আশাকরি যারা নয়নের পেইজ নিয়মিত পড়েন তারা এই কথা কখনই বলতে পারবেন না।
-বইমেলায় নাস্তিকদের বই সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করার জন্য লেখালেখি করা,
-পাঠ্যপুস্তক থেকে ২১টি ইসলামবিরোধী পাঠ্য চিহ্নিত করা ও বাদ দেওয়ার জন্য লেখালেখি করা।
-রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করতে ষড়যন্ত্র চলছে, এটা নিয়ে সচেতন করা।
-কোরবানীর স্পট বাতিল করতে ষড়যন্ত্র চলছে ২০১৫ সালে সেই ষড়যন্ত্র উন্মুক্ত করা।
- হলি আর্টিসানের ঘটনার সময়, সরকারকে বলা- বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে বাংলাদেশে আইএস নাই এটা শক্তিশালী ভাবে ব্যক্ত করা ।
-শ্যামল কান্তির নামক কুখ্যাত লোকটাকে হিরো বানাচ্ছে বাংলাদেশী মিডিয়া, সেটা ফাঁস করা।
-ফ্লাইওভারগুলো বাংলাদেশের জন্য কাল হবে (এটা এখন অনেকেই বলে) এটা প্রচার করা। খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন উপরের কোন বিষয় কিন্তু কথিত হিন্দুবিদ্বেষী নয়। গত এক মাসে আমার অধিকাংশ লেখার মধ্যে ছিলো বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে কি ভূমিকা করবে, এছাড়া বাংলাদেশ বিরোধী বিভিন্ন ষড়যন্ত্র নিয়ে আলোচনা করাও ছিলো উদ্দেশ্য। পাশাপাশি বাংলাদেশে সরকারী উদ্যোগে ‘জিএমও ফুড’ ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে, এতে কৃষি সেক্টর ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমনও স্ট্যাটাস আছে আমার।
যারা আমাকে হিন্দুবিদ্বেষী হিসেবে দাবি করতে চায়, তাদের বলবো-
আমি ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে বলেছিলাম বিচারপতি এসকে সিনহা আন্তর্জাতিক কানেকশনে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আজ ২০১৭ সালে অগাস্ট মাসে অনেক আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী সেটা বলছে। আমি ১৬ মাস আগে বলাতে আমাকে হিন্দুবিদ্বেষী বলেছিলেন। কিন্তু এখন আওয়ামীলীগকে কেন হিন্দুবিদ্বেষী বলেন না?
আমি ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে বলেছিলাম বিচারপতি এসকে সিনহা আন্তর্জাতিক কানেকশনে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আজ ২০১৭ সালে অগাস্ট মাসে অনেক আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী সেটা বলছে। আমি ১৬ মাস আগে বলাতে আমাকে হিন্দুবিদ্বেষী বলেছিলেন। কিন্তু এখন আওয়ামীলীগকে কেন হিন্দুবিদ্বেষী বলেন না?
আমি ২০১৬ সালের অগাস্ট মাসে কথিত হিন্দু রাজনৈতিক দল সৃষ্টিকারী মিঠুন চৌধুরী যে বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে সেটা নিয়ে লিখেছিলাম। গতকালকে দেখলাম কালেরকণ্ঠ পত্রিকায় তার বিরুদ্ধে বিরাট আর্টিকেল ছাপিয়েছে, এটা অনে্কেই প্রচার করছে। কৈ এখন তো তাদের কেউ হিন্দুবিদ্বেষী বলে না, আমি ১৩ মাস আগে বলাতে দোষ হয়ে গেলো ?
এই নয়ন চ্যাটার্জি এমন এক ব্যক্তি যে আওয়ামীলীগ ভালো কাজ করলে তার প্রশংসা করেছে, আবার ভুল করলে তা ধরিয়ে দিয়েছে। এই নয়ন চ্যাটার্জি বিএনপি দুই নেতা (আসলাম চৌধুরী, শফিক রেহমান) কে ধরিয়ে দেয়ার জন্য স্ট্যাটাস দিয়েছে। ইসলামী দলগুলোও ভুল করলে তাদেরও ছাড় দেয়নি সে। কে পক্ষে গেলো, আর কে বিপক্ষে গেলো সেটা লক্ষ্য করেনি, সত্য বলাতে কিছুতেই পিছপা হয়নি।
অনেকে ফেসবুকার মুসলমানকে অসাম্প্রদায়িক বানিয়ে ‘ঘুম’ পাড়িয়ে রাখতে চায়। কিন্তু শত্রু আসলে সেই ঘুমন্ত লোকটা কি করবে তার উত্তর কিন্তু সে দিতে পারবে না। ভারতে শুধু মুসলমান হওয়ার কারণে মুসলিমদের উপর নির্যাতন হচ্ছে, মায়ানমারে শুধু মুসলমান হওয়ার কারণে মুসলমানদের উপর নির্যাতন হচ্ছে। ভারত আর মায়ানমারের মুসলমানরা কিন্তু কম অসাম্প্রদায়িক ছিলো না, কিন্তু সেই কথিত অসাম্প্রদায়িকতা কিন্তু তাদের বাচাতে পারেনি। আজকে যারা বাংলাদেশের মুসলমানদের অসাম্প্রদায়িক নামক হিজরা বানিয়ে রাখতে চায়, তারা কি বলতে পারবে- যদি বাংলাদেশেও ভারত বা মায়ানমারের মত কিছু হয়, তখন বাংলাদেশের মুসলমানরা কি করবে ? সে যে হিন্দুটাকে বন্ধু ভেবে প্রতিবেশী বানিয়েছিলো সেই তো এখন তার গলা কাটতে এসেছে, এখন সে কি করবে ? বঙ্গপোসাগরে ঝাপ দেবে ??
হিন্দু-মুসলিম ভাই ভাই যারা শিক্ষা দিচ্ছে তারা তো মুসলমানদের নিষ্ক্রিয় করছে, কিন্তু হিন্দুদের তো নিষ্ক্রিয় করতে পারছে না। উগ্রহিন্দুরা তো নিয়মিত মুসলিমশূণ্য পৃথিবী চেয়ে যাচ্ছে। যে আমাকে বিজেপি বলে অপবাদ দিচ্ছে সে যদি এত ভালোই হয়- তবে বাংলাদেশে যে উগ্রহিন্দুত্ববাদ জেগে উঠছে, সে তার বিরুদ্ধে বলে না কেন ? নোয়াখালী জেলার এক হিন্দু বাংলাদেশে স্পেনের মত অবস্থা দেখতে চায়, কথিত মিঠুন চৌধুরী বাংলাদেশে রামরাজত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চায়, গোবিন্দ প্রামাণিক ঘরে ঘরে অস্ত্র মজুদ করতে হিন্দুদের উস্কানি দেয়। এগুলোর বিরুদ্ধে ঐ লোকটা কেন বলে না ? নাকি আমরা ভেবে নেবো, সেও ঐ দলেরাই সদস্য। তার কাজ হচ্ছে মুসলমানদের ঘুম পাড়িয়ে রাখা, আর ঐ উগ্র দলটি সে সুযোগে ঘুমন্ত মুসলমানদের গলায় ছুরি চালাবে।
অনেকে ফেসবুকার মুসলমানকে অসাম্প্রদায়িক বানিয়ে ‘ঘুম’ পাড়িয়ে রাখতে চায়। কিন্তু শত্রু আসলে সেই ঘুমন্ত লোকটা কি করবে তার উত্তর কিন্তু সে দিতে পারবে না। ভারতে শুধু মুসলমান হওয়ার কারণে মুসলিমদের উপর নির্যাতন হচ্ছে, মায়ানমারে শুধু মুসলমান হওয়ার কারণে মুসলমানদের উপর নির্যাতন হচ্ছে। ভারত আর মায়ানমারের মুসলমানরা কিন্তু কম অসাম্প্রদায়িক ছিলো না, কিন্তু সেই কথিত অসাম্প্রদায়িকতা কিন্তু তাদের বাচাতে পারেনি। আজকে যারা বাংলাদেশের মুসলমানদের অসাম্প্রদায়িক নামক হিজরা বানিয়ে রাখতে চায়, তারা কি বলতে পারবে- যদি বাংলাদেশেও ভারত বা মায়ানমারের মত কিছু হয়, তখন বাংলাদেশের মুসলমানরা কি করবে ? সে যে হিন্দুটাকে বন্ধু ভেবে প্রতিবেশী বানিয়েছিলো সেই তো এখন তার গলা কাটতে এসেছে, এখন সে কি করবে ? বঙ্গপোসাগরে ঝাপ দেবে ??
হিন্দু-মুসলিম ভাই ভাই যারা শিক্ষা দিচ্ছে তারা তো মুসলমানদের নিষ্ক্রিয় করছে, কিন্তু হিন্দুদের তো নিষ্ক্রিয় করতে পারছে না। উগ্রহিন্দুরা তো নিয়মিত মুসলিমশূণ্য পৃথিবী চেয়ে যাচ্ছে। যে আমাকে বিজেপি বলে অপবাদ দিচ্ছে সে যদি এত ভালোই হয়- তবে বাংলাদেশে যে উগ্রহিন্দুত্ববাদ জেগে উঠছে, সে তার বিরুদ্ধে বলে না কেন ? নোয়াখালী জেলার এক হিন্দু বাংলাদেশে স্পেনের মত অবস্থা দেখতে চায়, কথিত মিঠুন চৌধুরী বাংলাদেশে রামরাজত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চায়, গোবিন্দ প্রামাণিক ঘরে ঘরে অস্ত্র মজুদ করতে হিন্দুদের উস্কানি দেয়। এগুলোর বিরুদ্ধে ঐ লোকটা কেন বলে না ? নাকি আমরা ভেবে নেবো, সেও ঐ দলেরাই সদস্য। তার কাজ হচ্ছে মুসলমানদের ঘুম পাড়িয়ে রাখা, আর ঐ উগ্র দলটি সে সুযোগে ঘুমন্ত মুসলমানদের গলায় ছুরি চালাবে।
নয়ন চ্যাটার্জি পেইজটা চালাতে গিয়ে আমি কম সমস্যার সম্মুীখিন হই নাই। অনেকে শুরু থেকে একটা মাত্র পেইজ চালায়, আর এটা আমার ৮ নম্বর পেইজ। এর আগে ৭টা পেইজ নষ্ট করে দেয়া হয়েছে। এই পেইজের কারণে আমি দেশ ছাড়া। এই পেইজের কারণে আমাকে রাত-দিন জেগে আমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়, অফিসের কাজে ফাকি দিতে হয়, বসের বকুনি শুনতে হয়। পেইজের তথ্য সরবরাহ করতে গিয়ে আমাকে অনেক টাকার বই কিনতে হয়, মাঝে মাঝে পেইজ প্রমোট দিতে হয়। এজন্য আমার পুরো মাসের মাইনেও শেষ করেছি বহুবার। এটা ঠিক আমার কয়েকজন বাল্যকালের বন্ধু আমাকে তথ্য দিয়ে সাহায্য করে, তবে আমি সব সময় চেষ্টা করি, কোন তথ্য পাওয়ার পর তা একাধিক মাধ্যম দিযে যাচাই বাছাই করা। যতক্ষণ তথ্য যাচাই না করতে পারি, ততক্ষণ তথ্য ছাড়ি না। সেই তথ্য নির্ভুল হওয়াটাকে কেউ যদি দোষ মনে করে তবে আমার কিছু করার নাই।
সত্যি বলতে, নয়ন চ্যাটার্জির উদ্দেশ্য নিয়ে যখন কেউ ভুল বুঝে তখনই সত্যি কষ্ট লাগে। নয়নের মূল উদ্দেশ্য মানুষের ‘নয়ন’ খুলে দেয়া। যে সব মানুষ ঘুমিয়ে রয়েছে তাদের ঘুম ভাঙ্গানো। এছাড়া নয়নের আর কোন উদ্দেশ্য নেই।
সবার শেষে আমার পাঠক শ্রেণীকে আমি ধন্যবাদে এগিয়ে রাখবো। কারণ আমার বিরুদ্ধে যখন কোন অপপ্রচার হয়েছে, সাথে সাথে তারা ঝাপিয়ে পড়েছে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার রুখতে। সেই পাঠক আমার জন্য এমনভাবে যুদ্ধ করছে, মনে হচ্ছে সে যেন আমার কত আপন, অথচ তার সাথে আমার ইনবক্সে কখন কথা হয়েছে বলে মনে পরে না। এই পাঠক শ্রেণী নয়নের বক্তব্য দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে দেয়। শুধু বাংলাদেশ নয়, মিডিল ইস্টের অনেক বাঙালী মসজিদে নয়নের স্ট্যাটাস বাংলা খুতবার সময় রেফারেন্স আকারে দেয়া হয়। নয়ন শুধু একটি পেইজের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, পাঠকের কারণে নয়ন ছড়িয়ে গেছে দূর-বহুদূর।
সবার শেষে আমার পাঠক শ্রেণীকে আমি ধন্যবাদে এগিয়ে রাখবো। কারণ আমার বিরুদ্ধে যখন কোন অপপ্রচার হয়েছে, সাথে সাথে তারা ঝাপিয়ে পড়েছে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার রুখতে। সেই পাঠক আমার জন্য এমনভাবে যুদ্ধ করছে, মনে হচ্ছে সে যেন আমার কত আপন, অথচ তার সাথে আমার ইনবক্সে কখন কথা হয়েছে বলে মনে পরে না। এই পাঠক শ্রেণী নয়নের বক্তব্য দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে দেয়। শুধু বাংলাদেশ নয়, মিডিল ইস্টের অনেক বাঙালী মসজিদে নয়নের স্ট্যাটাস বাংলা খুতবার সময় রেফারেন্স আকারে দেয়া হয়। নয়ন শুধু একটি পেইজের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, পাঠকের কারণে নয়ন ছড়িয়ে গেছে দূর-বহুদূর।
------------------------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
NICE
ReplyDeleteNice
ReplyDelete