Header Ads

ad728
  • Breaking News

    বাংলাদেশে আসা হিন্দু রোহিঙ্গারা তো স্পষ্ট গুপ্তচর, তবু কেন তাদের বার বার বিশ্বাস করা হচ্ছে ?



    গতকাল দৈনিক সমকালে খবর হয়েছে, 
    “কক্সবাজারে আইন-শৃঙ্খলা সভায় তোলপাড় : উখিয়া থেকে ২৭ হিন্দু রোহিঙ্গাকে কৌশলে নিয়ে গেছে মিয়ানমার”

    খবরের ভেতরে-
    রাখাইন থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা হিন্দু সম্প্রদায়ের ২৭ নাগরিককে কৌশলে মিয়ানমার ফিরিয়ে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কক্সবাজারে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ নিয়ে ব্যাপক হট্টগোল হয়েছে।
    সভায় হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য কপবাজার হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা অধ্যাপক প্রিয়তোষ শর্মা চন্দন বলে, গত ২৫ আগস্টের সহিংস ঘটনার পর মিয়ানমারের রাখাইন থেকে পালিয়ে আসে ৫২৩ জন হিন্দু রোহিঙ্গা। তাদের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং পশ্চিম হিন্দুপাড়ার একটি পরিত্যক্ত মুরগির খামারে রাখা হয়। সে জানায়, তাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে ত্রাণসামগ্রীও দেওয়া হয়। তবে দুর্গাপূজার সময় ওই হিন্দু পরিবারের ২৭ জন পূজা দেখতে যাওয়ার কথা বলে অস্থায়ী ক্যাম্প থেকে বের হয়। তারা আর ক্যাম্পে ফিরে আসেনি। প্রিয়তোষ শর্মা আরো বলে, মিয়ানমার সরকার এই ২৭ হিন্দুকে ফুসলিয়ে এখান থেকে নিয়ে গেছে। তাদের দিয়ে এখন সরকারি নিরাপত্তায় বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর বক্তব্য প্রচার করা হচ্ছে। তাদের দিয়ে বলানো হচ্ছে, রাখাইনে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর গণহত্যা হয়নি।
    উখিয়া উপজেলার হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার স্বপন শর্মা রনি এখানে আশ্রয় নেওয়া হিন্দুদের দেখভাল করছে। সে বলে, তাদের আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে জেনেছি, ফুসলিয়ে তাদের সীমান্ত পার করে হেলিকপ্টারে তুলে নিয়ে গেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী।
    সভায় মিয়ানমারের রাখাইন থেকে পালিয়ে আসা হিন্দু পরিবারের একজন মিলন কুমার মল্ল্লিক বলে, আমাদের এখান থেকে নিয়ে যাওয়ার জন্য মিয়ানমার সরকারের লোকজন চেষ্টা চালাচ্ছে বেশ কিছুদিন ধরে। দুর্গাপূজার সময় কিছু হিন্দু মিয়ানমারের ওপারে চলে গেছে। আমরা পরে বুঝতে পেরেছি। ওপারে চলে যাওয়া হিন্দুরা মিয়ানমারের সেনাদের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক করেই গেছে। (http://bit.ly/2kH6ck1)

    পাঠক ! কক্সাবাজারের হিন্দুরা যতই ‘ফুসলিয়ে’, ‘অপহরণ’, ‘কৌশল’ এসব শব্দ ব্যবহার করুক। স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে, ঐ ২৭ হিন্দু রোহিঙ্গা ছিলো আসলে মায়ায়নমার সেনাবাহিনীর গুপ্তচর। তারা এসেছিলো – এখানকার তথ্য সংগ্রহ করতে। তাদের আপাতত দায়িত্ব শেষ করে চলে গেছে। হিন্দুরাই বলছে- তাদের সাথে মায়ানমার বাহিনীর সম্পর্ক ছিলো, এবং তাদেরকে হেলিকপ্টার দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং এখন তাদের মধ্যে বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দেয়া হচ্ছে। এখনও যে ৫শ’ হিন্দু রোহিঙ্গা আছে, তারাও যে গুপ্তচর দলের সদস্য সেটাতে আমি কোনই সন্দেহ দেখি না।

    আমি অবাক হই, মুসলমানরা এক ধোকা বার বার খায়-
    ১) রাখাইনে হিন্দু রোহিঙ্গারা মুসলমানদের বাড়িঘরে হিজাব-টুপি পড়ে আগুন দিচ্ছে বলে স্পষ্ট খরব প্রকাশিত হলো । তারপরও হিন্দু রোহিঙ্গারা ভালো !!! (http://bit.ly/2ycjRVY)
    ২) এরপর তারা বাংলাদেশে এসে মিডিয়ার সামনে কেঁদে-কেটে মিথ্যা বললো- মুসলিম রোহিঙ্গারা নাকি তাদের অত্যাচার করেছে। তাদের ধর্ষণ করেছে, ধর্মান্তরিত করেছে। অথচ মুসলিম রোহিঙ্গাদের বাস্তব অবস্থাটা সবাই বুঝতেছে, তাদের নিজেদের বাচাই যেখানে কঠিন, সেখানে বেছে বেছে হিন্দু মেয়েদের নির্যাতন ! মানুষকে আর কত ধোকা দিবেন। (http://bit.ly/2gd0Iw3)
    ৩) এরপর ডিবিসি টিভিতে খবর প্রকাশ হলো- বাংলাদেশের ক্যাম্প থেকে মুসলিম রোহিঙ্গারা নাকি হিন্দু রোহিঙ্গাদের অপহরণ করেছে। তারা নাকি দেখেছে- মুসলিম রোহিঙ্গারা নাকি তাদেরকে গোপনে নির্যাতন করা হচ্ছে। অথচ কোথায় হচ্ছে, কিভাবে হচ্ছে তার কোন নাম তারা বলতে পারেনি। এখানেও চিটিং। (http://bit.ly/2xA2NEL)
    ৪) এখন তাদের মধ্য থেকে ২৭ রোহিঙ্গা গেছে মায়ানমারে পূজা দেখতে ? পাঠক ! মানুষ মরে যায়, আর ওরা যায় পূজা দেখতে! এরপর তাদের হেলিকপ্টারে করে ভিআইপি মর্যাদায় বার্মীজ সেনাবাহিনী নিয়ে গেলো । তাদের দিয়ে করা বার্মীজ বাহিনী করছে বিভ্রান্তিকর সাক্ষাৎকার।

    আর কত ? আর কত ?
    আর কতবার আপনাদের ধোকা দিয়ে আপনারা বুঝবেন হিন্দু রোহিঙ্গারা আসলে ভণ্ড, চিটিংবাজ গুপ্তচর। শুরুতে ২ জন বার্মীজ গুপ্তচর ঢোকায় তাদের গ্রেফতার করা হয়েছিলো (http://bit.ly/2yiGQhj)। চেহারাই বলে দেয় তারা গুপ্তচর। কিন্তু হিন্দুরা যে বার আপনাদের অতি হিন্দু প্রীতির সুযোগ নিচ্ছে, এটা কেন বুঝেন না ?

    আমার ভাবতে অবাক লাগে,
    একটি গোষ্ঠী বার বার মিথ্যা বলছে, তবুও তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না, কারণ তারা ‘হিন্দু’। মিডিয়াতে তাদের প্রচার করা হচ্ছে ইনোসেন্ট হিসেবে। আমি বাংলাদেশের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা মানুষগুলোকে সচেতন করতে চাই-
    বিষয়টা খুব ছোট বলে এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। রোহিঙ্গা ইস্যু কোন ছোটখাট ইস্যু নয়। এটার সাথে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরাট সম্পর্ক রয়েছে। ইতিমধ্যে প্রমাণ হয়েছে- মায়ানমারসহ আন্তর্জাতিক শক্তিগুলো বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা সীমান্তে সেনা মোতায়েনও করছে। এই অবস্থায় কিছু লোক শুধু হিন্দু হওয়ার কারণে বাংলাদেশে ভেতরে থেকে মায়ানমারের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করবে এটা তো স্বাভাবিক না। আমার মনে হয়, কক্সবাজারের সেই ৫ শতাধিক রোহিঙ্গা হিন্দুদের ক্যাম্প থেকে সরিয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে নেয়া উত্তম। এদের আরো প্ল্যান থাকতে পারে, সেগুলো বের করার দরকার আছে। ভেতরে থাকা শত্রু ছোট হলেও তা ভয়ঙ্কর হয়। তাই কম্প্রোপাইজ করার কোনই সুযোগ নাই।


    ------------------------------------------------------------------

    --আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
    --পেইজ কোড- 249163178818686 ।

    --আমার ফেসবুক ব্যাকআপ পেইজ-  Noyon Chatterjee 6
    (https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728