রাবির প্রশ্নকারীকে খুঁজে বের করে শাস্তি দেয়া হোক
১) মুসলমান রোহিঙ্গাদের উপর উপর মায়েনমারের (বানান ভুল) সেনাবাহিনী ও বৌদ্ধধর্মাবলম্বীরা সশস্ত্র হামলায় চালায় কত তারিখে ?
উত্তর :
ক) ২৩শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭
খ) ২৪শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭
গ) ২৫শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭
ঘ) ২৬শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭
উত্তর :
ক) ২৩শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭
খ) ২৪শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭
গ) ২৫শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭
ঘ) ২৬শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭
২) পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থের নাম কি ?
উত্তর :
ক) পবিত্র কুরআন শরীফ,
খ) পবিত্র বাইবেল,
গ) পবিত্র ইঞ্জিল
ঘ) গীতা
উত্তর :
ক) পবিত্র কুরআন শরীফ,
খ) পবিত্র বাইবেল,
গ) পবিত্র ইঞ্জিল
ঘ) গীতা
পাঠক ! সর্বপ্রথম আমি যে প্রশ্ন করবো-
এত অনুষদ থাকতে চারুকলা অনুষদে এই প্রশ্ন করা হলো কেন ?
চারুকলা বিভাগের সাথে এই প্রশ্নের কোন সম্পর্ক নাই।
চারুকলার যে সব শিক্ষকরা সারাদিন মূর্তি-মুখোশ বানায় তারা কেন হঠাৎ কোরআনের মহত্ব প্রচার করতে উদ্দত হলো ? কেনই বা রোহিঙ্গাদের মুসলিম পরিচয়, আর তাদের হামলাকারীদের বৌদ্ধ বলতে আগ্রহী হয়ে উঠলো ? চারুকলা অনুষদের এই অতিভক্তি চোরের লক্ষণ।
এত অনুষদ থাকতে চারুকলা অনুষদে এই প্রশ্ন করা হলো কেন ?
চারুকলা বিভাগের সাথে এই প্রশ্নের কোন সম্পর্ক নাই।
চারুকলার যে সব শিক্ষকরা সারাদিন মূর্তি-মুখোশ বানায় তারা কেন হঠাৎ কোরআনের মহত্ব প্রচার করতে উদ্দত হলো ? কেনই বা রোহিঙ্গাদের মুসলিম পরিচয়, আর তাদের হামলাকারীদের বৌদ্ধ বলতে আগ্রহী হয়ে উঠলো ? চারুকলা অনুষদের এই অতিভক্তি চোরের লক্ষণ।
কারণ প্রশ্নই বলে দিচ্ছে- এই প্রশ্নগুলো রিভার্স উদ্দেশ্যে করা। প্রশ্নকারী নিজেই এন্টি ইসলামীক অথবা অমুসলিম। উদ্দেশ্য তার খারাপ। সুতরাং তাকে আগে চিহ্নিত করা জরুরী।
মুসলিম ছাত্রদের উচিত রাবিতে আন্দোলন করে প্রকৃত প্রশ্নকারীকে খুজে বের করা।
মুসলিম ছাত্রদের উচিত রাবিতে আন্দোলন করে প্রকৃত প্রশ্নকারীকে খুজে বের করা।
প্রথম প্রশ্নে খেয়াল করুন-
মুসলমান আর বৌদ্ধ বিভক্ত করা হয়েছে।
দ্বিতীয় প্রশ্নে- ইসলাম দ্বারা হিন্দুকে আঘাত করতে চাওয়া হয়েছে।
অর্থাৎ মুসলমানদের প্রতিপক্ষ বানিয়ে হিন্দু ও বৌদ্ধকে এক জোট করা হয়েছে।
সাম্প্রতিকালে এ অঞ্চলে যে সাম্প্রদায়িকতার খেলা চলছে, তার উদ্দেশ্যটা হুবুহু মিলে গেছে।
এই প্রশ্নগুলো যখন মিডিয়াতে আসবে অথবা পড়বে তখন ইচ্ছা অনিচ্ছায় তাদের স্বার্থ হাসিল হবে।
মুসলমান আর বৌদ্ধ বিভক্ত করা হয়েছে।
দ্বিতীয় প্রশ্নে- ইসলাম দ্বারা হিন্দুকে আঘাত করতে চাওয়া হয়েছে।
অর্থাৎ মুসলমানদের প্রতিপক্ষ বানিয়ে হিন্দু ও বৌদ্ধকে এক জোট করা হয়েছে।
সাম্প্রতিকালে এ অঞ্চলে যে সাম্প্রদায়িকতার খেলা চলছে, তার উদ্দেশ্যটা হুবুহু মিলে গেছে।
এই প্রশ্নগুলো যখন মিডিয়াতে আসবে অথবা পড়বে তখন ইচ্ছা অনিচ্ছায় তাদের স্বার্থ হাসিল হবে।
এছাড়া আরো কিছু উদ্দেশ্য আছে-
যেমন: ইতিমধ্যে এ্ই প্রশ্নকে কেন্দ্র করে নিউজ হয়েছে, এক ছাত্র নাকি স্ট্যাটাস দিয়েছে-
“এমনিতেই আমার ক্যাম্পাস নিয়ে আমি নিজে খুব লজ্জাবোধ করি মাঝে মাঝে। একটা বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে ড. কুদরত-ই-খুদার কোন ভাস্কর্য নেই, সত্যেন বোসের কোন ভাস্কর্য নেই, যেখানে আইজ্যাক নিউটনের কোন ছবি নেই, যেখানে জীবনান্দ দাশের কোন চিহ্ন নেই। …..এতকিছুর পরে যখন শুনি এই ধরণের প্রশ্ন করা হচ্ছে, আমার লজ্জাটা আরো কয়েকগুন বেড়ে যায়।’ (http://bit.ly/2zRp2sa)
“এমনিতেই আমার ক্যাম্পাস নিয়ে আমি নিজে খুব লজ্জাবোধ করি মাঝে মাঝে। একটা বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে ড. কুদরত-ই-খুদার কোন ভাস্কর্য নেই, সত্যেন বোসের কোন ভাস্কর্য নেই, যেখানে আইজ্যাক নিউটনের কোন ছবি নেই, যেখানে জীবনান্দ দাশের কোন চিহ্ন নেই। …..এতকিছুর পরে যখন শুনি এই ধরণের প্রশ্ন করা হচ্ছে, আমার লজ্জাটা আরো কয়েকগুন বেড়ে যায়।’ (http://bit.ly/2zRp2sa)
এছাড়া আরেকটি উদ্দেশ্য আছে। এমনিতেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে মুসলিম ছাত্ররা কোনঠাসা। এ অবস্থায় এসব প্রশ্ন ছেপে আরো মুসলমানদের কোনঠাসা করা হয়।
চারুকলা অনুষদের দুই প্রধান – জিতেন্দ্র কুমার শর্মা আর মোস্তফা শরীফ আনোয়ারকেই আগে ধরা হোক।
------------------------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
No comments