জন্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়টি যে খ্রিস্টান ধর্মে নিষিদ্ধ, এটা ট্র্যাম্প এর মত মানুষও বুঝে। কিন্তু মুসলমানরা বুঝেনা!
একটি গোষ্ঠী উঠে পড়ে লেগেছে রোহিঙ্গাদের জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য। ইতিমধ্যে তারা ১১শ’ নারীকে ৩ মাসের বন্ধা, ১ হাজার নারীকে জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ি দিয়েছে। এ ব্যাপারে পরিবার পরিকল্পনার উপ-পরিচালক ডা. পিন্টু কান্তি ভট্টাচার্য্য জানায়, মন্ত্রনালয়ের সিন্ধান্ত শুধু পরিবার পরিকল্পনার উদ্যোগে রোহিঙ্গাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ সহ অন্যান্য চিকিৎসা সেবা প্রদানে ৭টি মেডিকেল টিম করা হয়েছে। (http://bit.ly/2y7NKpX)
আমার জানা মতে, অধিকাংশ রোহিঙ্গা পরিবারে পুরুষ সদস্য নাই, আছে শুধু নারী ও শিশু। প্রত্যেক রোহিঙ্গা পরিবার কাউকে না কাউকে হারিয়েছে, তাদের মধ্যে এখন আনন্দ ফূর্তির পরিবেশ বিন্দুমাত্র নাই। এর মধ্যে একটি দল কি উদ্দেশ্যে নারীদের বন্ধা করছে, পিল খাওয়াচ্ছে ? এদের উদ্দেশ্য কি শুধুই জন্মনিয়ন্ত্রণ, নাকি বাড়তি কিছু ??
আমরা জানি, মানুষ বিপদে পড়লে দুই শ্রেণীর মানুষ এগিয়ে যায়। এক শ্রেণীর মানুষ যায় সাহায্য করতে, অন্য শ্রেনীর মানুষ যায় বিপদগ্রস্ত মানুষের থেকে নিজ স্বার্থ আদায় করতে। রাস্তায় কোন বাস এক্সিডেন্ট হলে কিছু মানুষ যায় উদ্ধার করতে, আর কিছু মানুষ যায় দুর্ঘটনাগ্রস্ত মানুষের মানিব্যাগ-মোবাইল-গয়না-ব্যাগ চুরি করতে। রোহিঙ্গাদের ক্ষেত্রেও এমন হলো না কি, তা চিন্তা করার দরকার।
যে দলটি হঠাৎ করে রোহিঙ্গা নারীদের বন্ধা করার দায়িত্ব নিয়েছে, তারা কি অসহায় রোহিঙ্গা নারীদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে পতিতাবৃত্তিতে উৎসাহিত করতে গেছে নাকি সেটা যাচাই করার দরকার আছে। যদি বিষয়টি সেরকম হয়, তবে অবশ্যই তা বাংলাদেশের জন্য ন্যাক্কারজনক।
গতকালকে একটা খবর পড়লাম-
শিরোনাম- “বিনামূল্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ সেবা সরবরাহে ট্রাম্পের ‘না’।
খবরে ভেতরে- যদি জন্মনিয়ন্ত্রণ সেবা দিতে গিয়ে মার্কিন জনগণের 'ধর্মীয় কিংবা নৈতিক বিশ্বাস ভঙ্গ' হয় তাহলে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বা বীমা কর্মীরা তা দিতে অস্বীকৃতি জানাতে পারবে। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা একটি গবেষণার তথ্য উপাত্ত উল্লেখ করে বলেন, বিনামূল্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ সেবা ও গর্ভনিরোধক সামগ্রী ঝুঁকিপূর্ণ যৌন আচরণে উৎসাহিত করছে। হোয়াইট হাউজ প্রেস সেক্রেটারি সারাহ হুকাবে স্যান্ডার্স বলেছে, “নিজ বিশ্বাসে অটল থেকে ধর্মচর্চার স্বাধীনতা এদেশের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে।” ((http://bit.ly/2hW6gLS, http://bit.ly/2y3LWw4)
শিরোনাম- “বিনামূল্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ সেবা সরবরাহে ট্রাম্পের ‘না’।
খবরে ভেতরে- যদি জন্মনিয়ন্ত্রণ সেবা দিতে গিয়ে মার্কিন জনগণের 'ধর্মীয় কিংবা নৈতিক বিশ্বাস ভঙ্গ' হয় তাহলে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বা বীমা কর্মীরা তা দিতে অস্বীকৃতি জানাতে পারবে। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা একটি গবেষণার তথ্য উপাত্ত উল্লেখ করে বলেন, বিনামূল্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ সেবা ও গর্ভনিরোধক সামগ্রী ঝুঁকিপূর্ণ যৌন আচরণে উৎসাহিত করছে। হোয়াইট হাউজ প্রেস সেক্রেটারি সারাহ হুকাবে স্যান্ডার্স বলেছে, “নিজ বিশ্বাসে অটল থেকে ধর্মচর্চার স্বাধীনতা এদেশের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে।” ((http://bit.ly/2hW6gLS, http://bit.ly/2y3LWw4)
ভাবতে অবাক লাগে-জন্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়টি যে খ্রিস্টান ধর্মে নিষিদ্ধ, এটা ট্র্যাম্প এর মত মানুষও বুঝে। কিন্তু মুসলমানরা এত ধার্মীক (!) হয়েও বুঝেনা। খ্রিস্টানরা নিজেদের জন্ম নিয়ন্ত্রণ নিষিদ্ধ করে দিয়েছে এবং সেই টাকা মুসলমানদের দিয়েছে এনজিও’র মাধ্যমে।আর খ্র্রিস্টানদের সেই টাকা দিয়ে নিজেদের জন্মনিয়ন্ত্রণ করছে মুসলমানরা। আমি সত্যিই হতবাক, আসল গোমরটাই মুসলমানরা বুঝলো না।
------------------------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
No comments