রোহিঙ্গারা পুরো জনগোষ্ঠীটি মুসলমান তাই তাদের ধর্ম চর্চার জন্য অবশ্যই মসজিদের দরকার আছে
রোহিঙ্গা শিবিরের দায়িত্ব সেনাবাহিনী হাতে নেয়ার সাথে সাথে কলকাতার সুবীর ভৌমিক এসএসএফকে জড়িয়ে ভুয়া খবর প্রকাশ করেছিলো। খবরটি যে উদ্দেশ্যমূলক ছিলো তা ইতিমধ্যে প্রমাণিত। তখন আমি বলেছিলাম, আমেরিকা-ভারত কখনই চাইবে না রোহিঙ্গা ত্রাণ শিবিরের দায়িত্ব সেনাবাহিনী নিক, সুতরাং তারা এই ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখবে।
সম্প্রতি একটি খবর বেড়িয়েছে- রোহিঙ্গা ত্রাণ শিবিরে মসজিদ বানানো বন্ধ (http://bit.ly/2y1EQKZ)। খবরটি প্রকাশিত হয়েছে মার্কিন সরকার কর্তৃক পরিচালিত- ‘ভয়েস অব আমেরিকা’য়। খবরের ভেতরে এসেছে- প্রশাসন বলেছে মসজিদ বানানোর আগে সেনাবাহিনীর অনুমতি লাগবে। যদিও সেনাবাহিনীর তরফ থেকে এ বিষয়ে এখনও কোন বিবৃতি আসেনি। ইতিহমধ্যে বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের ইসলামপন্থী দলগুলো বেশ ক্ষোভ ঝেড়েছে। (http://bit.ly/2y8aQML)
আমার ধারণা, এসব খবর ও সিদ্ধান্তগুলো এক ধরনের বিষফোড়া, যা দ্রুত ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে।
রোহিঙ্গারা পুরো জনগোষ্ঠীটি মুসলমান এবং রাখাইনে তাদের নির্যাতনের মূল কারণ তারা – মুসলমান। এই মুসলিম মানুষগুলোর ধর্ম চর্চার জন্য অবশ্যই মসজিদের দরকার আছে। আমি বলবো এটা তাদের মৌলিক অধিকার। খোদ বাংলাদেশ ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে পর্যাপ্ত মসজিদ আছে, সেনাবাহিনীর নামাজ পড়ার জন্য এবং অধিকাংশ সেনা সদস্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। রোহিঙ্গাদের থাকার জন্য তাবু, পানির জন্য টিউবওয়েল, প্রয়োজনীয় টয়লেট, স্বাস্থ্যের জন্য চিকিৎসা সেবা যেমন দরকার, ততটুকু দরকার তাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যক মসজিদ (ধর্মচর্চা দুঃখ-কষ্ট দূর করতে সহায়ক)। সেই মসজিদ আপনি বন্ধ করে দিয়েছেন’- এই ধরনের খবর আসলে তা সত্যিই ভয়ানক, যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ফের বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস। আমি বলবো- এ ধরনের সিদ্ধান্তগুলো কে তৈরী করলো, কে মসজিদ ও সেনাবাহিনীকে পরস্পরের বিরুদ্ধে দাড় করিয়ে দিলো, তা চিহ্নিত করার দরকার আছে। বিষয়টি নিয়ে দ্রুত সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বিবৃতি এব ‘রোহিঙ্গাদের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক মসজিদ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি’ দেয়া জরুরী বলে মনে করছি।
সম্প্রতি একটি খবর বেড়িয়েছে- রোহিঙ্গা ত্রাণ শিবিরে মসজিদ বানানো বন্ধ (http://bit.ly/2y1EQKZ)। খবরটি প্রকাশিত হয়েছে মার্কিন সরকার কর্তৃক পরিচালিত- ‘ভয়েস অব আমেরিকা’য়। খবরের ভেতরে এসেছে- প্রশাসন বলেছে মসজিদ বানানোর আগে সেনাবাহিনীর অনুমতি লাগবে। যদিও সেনাবাহিনীর তরফ থেকে এ বিষয়ে এখনও কোন বিবৃতি আসেনি। ইতিহমধ্যে বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের ইসলামপন্থী দলগুলো বেশ ক্ষোভ ঝেড়েছে। (http://bit.ly/2y8aQML)
আমার ধারণা, এসব খবর ও সিদ্ধান্তগুলো এক ধরনের বিষফোড়া, যা দ্রুত ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে।
রোহিঙ্গারা পুরো জনগোষ্ঠীটি মুসলমান এবং রাখাইনে তাদের নির্যাতনের মূল কারণ তারা – মুসলমান। এই মুসলিম মানুষগুলোর ধর্ম চর্চার জন্য অবশ্যই মসজিদের দরকার আছে। আমি বলবো এটা তাদের মৌলিক অধিকার। খোদ বাংলাদেশ ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে পর্যাপ্ত মসজিদ আছে, সেনাবাহিনীর নামাজ পড়ার জন্য এবং অধিকাংশ সেনা সদস্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। রোহিঙ্গাদের থাকার জন্য তাবু, পানির জন্য টিউবওয়েল, প্রয়োজনীয় টয়লেট, স্বাস্থ্যের জন্য চিকিৎসা সেবা যেমন দরকার, ততটুকু দরকার তাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যক মসজিদ (ধর্মচর্চা দুঃখ-কষ্ট দূর করতে সহায়ক)। সেই মসজিদ আপনি বন্ধ করে দিয়েছেন’- এই ধরনের খবর আসলে তা সত্যিই ভয়ানক, যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ফের বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস। আমি বলবো- এ ধরনের সিদ্ধান্তগুলো কে তৈরী করলো, কে মসজিদ ও সেনাবাহিনীকে পরস্পরের বিরুদ্ধে দাড় করিয়ে দিলো, তা চিহ্নিত করার দরকার আছে। বিষয়টি নিয়ে দ্রুত সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বিবৃতি এব ‘রোহিঙ্গাদের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক মসজিদ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি’ দেয়া জরুরী বলে মনে করছি।
------------------------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
No comments