Header Ads

ad728
  • Breaking News

    আপনার সন্তানকে ফ্রি ক্যাপসুল খাওয়ানোর আগে একবার ভেবে দেখবেন কি

    ২৩ ডিসেম্বর সরকারিভাবে সোয়া ২ কোটি শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে। (http://bit.ly/2C36p8y)
    এসব ফ্রি ক্যাপসুল যে বাংলাদেশের জন্য বিরাট ষড়যন্ত্র তা নিয়ে গত ২০১৫ সালে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। পোস্টটি গণস্বার্থে রিপোস্ট করলাম-
    যে সকল বাবা-মা তাদের প্রাণপ্রিয় সন্তানকে ঐ ক্যাপসুল খাওয়াতে নিয়ে যাবেন, তাদের দৃষ্টিআকর্ষণ করছি:
    ১) আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ২০১৩ সালে ভিটামিন এ ক্যাপসুল কেলেঙ্কারীর কথা। সেবার ভারতীয় একটি মানহীন কোম্পানিকে (ওলিভহেলথকেয়ার) দিয়ে ১১ কোটি ভিটামিন এ ক্যাপসুল বানিয়ে এনেছিলো বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়। দুর্নীতি করতে টাকা বাচিয়ে স্বল্পমূল্যে বানিয়ে আনাসেইসব ক্যাপসুল খেয়ে বাংলাদেশের অসংখ্য শিশু মারা গিয়েছিলো, অসুস্থ হয়েছিলো অনেকে। ক্যাপসুল দুর্নীতি নিয়ে প্রথম আলো, সমকাল, কালেরকণ্ঠসহঅনেক পত্রিকায় সে সময় খবর বেড়িয়েছিলো। (http://bit.ly/2vaMDT2)
    ২) গত ১২ই মার্চ, ২০১৩ সালে বাংলাদেশে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খেয়ে বহুশিশুঅসুস্থ হয়েছিলো, অনেকে মারাও গিয়েছিলো। এটা নিয়ে অনেক সংবাদ মাধ্যমেখবরও ছাপা হয়, যদি বাংলাদেশ সরকার তা গুজব বলে দাবি করে, অনেকনিউজ সেন্সর করে। কিন্তু ফিল্ড পর্যায়ে তার সত্যতা পাওয়া যায়। (http://bit.ly/2hzbDAchttp://bit.ly/2uvUVTs)
    ৩) ১১ কোটি ক্যাপসুলের মধ্যে ২০১৩ সালের ক্যাম্পেইনে মাত্র ৩-৪ কোটি খরচহয়েছে। এখনও বহু ক্যাপসুল সরকারি গুদামে রয়ে গেছে। নতুন ক্যাম্পেইনে সেইগুলো ব্যয় হতে পারে।
    ৪) বাংলাদেশ সরকার মানুষের আদরের সন্তানদের কি খাওয়াচ্ছে, কার মাধ্যমদিয়ে কি ঔষধ বানাচ্ছে, সেটার জন্য আগে থেকে কোন প্রজ্ঞাপন জারি করেছিলোকি ?? এ ক্যাপসুল খেলে যদি সন্তানদের ক্ষতি হয় তবে দায়ি থাকবে কে ??
    ৫) সরকার সাধারণত দাবি করে, এ সকল ঔষধ বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা তথা ‘হু’ কর্তৃক পরীক্ষিত। কিন্তু সম্রাজ্যবাদী ইউরোপ-আমেরিকার দালাল ‘হু’ কিন্তু নিজেই একটি চরম বিতর্কিত সংস্থা। কারণ: ১৯৮৭ সালে মার্কিন হেলথ ফেডারেশনের এককনফারেন্সে বক্তারা বলেছিলো, “আফ্রিকাকে এইডস দিয়ে ধ্বংস করার জন্য বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা হু’ই দায়ী। তাদের দাবি এইচআইচভি ভাইরাস ভাইরাসবিশেষজ্ঞকর্তৃক (বানর থেকে পাওয়া) রূপান্তরিত হাইব্রিড ভাইরাস, যা সাব সাহারান আফ্রিকান দেশগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া হয়ছিলো ভ্যাকসিনেশনের মাধ্যমে (বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা আফ্রিকান দেশগুলোতে ১৯৭০ সালে গুটিবসন্ত ভ্যাকসিন ও ১৯৭৮থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত হিপাটাইটিস বি ভাকসিন কার্যক্রম পরিচালিত করে)।
    দ্য টাইমস পত্রিকায় ১১ই মে ১৯৮৭ সালে একটি রিপোর্ট---
    “বিশ্ব পোলিও নির্মূলকর্মসূচিতে (যা পরিচালিত হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ, রোটারিইন্টারন্যাশনাল এবং সেন্টারস অব ডিজিজ কন্ট্রোল) আফ্রিকার ২২ দেশের ৭৪মিলিয়ন মানুষকে ভ্যাকসিন দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। কিন্তু উক্ত ভ্যাকসিননিয়ে বিতর্ক দেখা দিলে তা পরীক্ষার জন্য নেয়া হয় নাইজেরিয়ার পরীক্ষাগারে।সেই সময় গবেষণায় রেরিয়ে আসে ভয়ঙ্কর এক ফলাফল। ল্যাবরেটরি স্টেটে দেখাযায়, ওই পোলিও ভ্যাকসিনে এস্ট্রোজেন সহ অন্যান্য নারী হরমোন বিদ্যমান, যাব্যবহারে পুরুষের বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টি করবে।”
    এখন অভিভাবকদের করণীয় কি :
    ক) বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফ্রি ক্যাম্পেইনগুলোতে কিছুতেই ভ্যাক্সিন বা ক্যাপসুলখাওয়াবেন না, সেগুলো বর্জন করুন। কারণ যেখানে ফ্রি থাকে সেখানেই পেছনেকোন না কোন উদ্দেশ্য থাকে।
    খ) যে ভিটামিন বা ভাক্সিন প্রয়োজন তা ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধেরদোকান থেকে কিনে খাবেন। যেমন: আগামীকাল যে ভিটামিন ক্যাপসুলখাওয়ানো হবে, তার সর্বোচ্চ মূল্য ২০/৩০/৫০ টাকা হতে পারে। নিজ আদরেরসন্তানের জন্য এত সামান্য টাকা খরচ করার সামর্থ সকল অভিভাবকের অবশ্যইরয়েছে। তাই প্রয়োজনীয় ভিটামিন কিনে খাবেন, কিছুতেই ফ্রি খাবেন না।
    গ) যারা এ লেখাটি পড়বেন, তারাই পরিচিত-পরিজনের মধ্যে বিষয়টি সম্পর্কেসচেতন করে দিবেন।
    এ ব্যাপারে সকল অভিভাবক সচেতন থাকার অনুরোধ রইলো।

    ========================================
    আমার ফেসবুকের মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
    পেইজ কোড- 249163178818686
    -----------------------------------------------------------------------
    আমার ফেসবুকের ব্যাকআপ পেইজNoyon Chatterjee 6
    (https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
    -----------------------------------------------------------------------

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728