Header Ads

ad728
  • Breaking News

    খ্রিস্টানদের ক্রিসমাস কবে, সেটা নিয়ে ব্যাপক মতভেদ আছে।

    কেউ বলে ২রা জানুয়ারি
    কেউ বলে- ৬ই জানুয়ারী
    কেউ বলে- ৭ই জানুয়ারী
    কেউ বলে – ১৯শে জানুয়ারী
    কেউ বলে- ২৫শে মার্চ
    কেউ বলে ১৮ই এপ্রিল
    কেউ বলে- ১৯শে এপ্রিল
    কেউ বলে- ২০ এপ্রিল
    কেউ বলে ২১শে এপ্রিল
    কেউ বলে – ২০ মে
    কেউ বলে- ১৭ই নভেম্বর
    কেউ বলে- ২০শে নভেম্বর
    কেউ বলে – ২৫শে ডিসেম্বর
    খ্রিস্টানদের মধ্যে অনেক গ্রুপ এ দিবস পালনের বিরুদ্ধে ফতওয়াও দেয়। ১৭শ’ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডে খ্রিস্টান ধর্ম যাজকরা এই অনুষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যাপক ফতওয়া দিতো। এমনকি তারা দিবসটি পালনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ পর্যন্ত ঘোষণা করেছিলো।
    কিন্তু তারপরও নানান মতভেদ কাটিয়ে খ্রিস্টানরা ২৫শে ডিসেম্বর পালনের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ। সারাবিশ্ব জুড়ে দৃশ্যত: খ্রিস্টানরা এখন চালকের আসনে, বহু মতভেদ কাটিয়ে তারা যে ঐক্যবদ্ধ হতে পেরেছে এটাই সম্ভবত তাদের চালকের আসনে নিয়ে গেছে।
    ২৫শে ডিসেম্বরের উদাহরণটা আনলাম এ কারণে-
    বর্তমানে মুসলমানদের মধ্যে বিরাজ করছে এক কঠিন অনৈক্যের সময়। গত কয়েক বছর কিছু কিছু মুসলমান মতভেদ ভুলে অমুসলিম ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে কিছুটা হলেও এক হয়েছিলো। কিন্তু গত ৩-৪ মাস যাবত, মিডিয়াতে মুসলমানদের মধ্যে অনৈক্য তৈরী হতে পারে, এমন বিষয়গুলো ঘুরিয়ে পেচিয়ে দেখানো হচ্ছে বার বার। ফলশ্রুতিতে গত ৩-৪ মাস যাবত মুসলিম গ্রুপগুলো ফের নিজেদের মধ্যে কাটাকাটি শুরু করেছে।
    অমুসলিমরা কিভাবে মুসলমানদের ধরাশায়ী করে ?
    প্রথমে মুসলমানদের দুই দলের মধ্যে বিশ্বাসগত বিভেদ চিহ্নিত করে।
    এরপর সেগুলো বার বার নিজস্ব মিডিয়ায় প্রচার করে।
    সেটা নিয়ে দুই দলের মধ্যে ব্যাপক দ্বন্দ্ব হয়।
    এরপর এক দলের পক্ষ নিয়ে অন্যদলকে আক্রমণ করে ধরাশায়ী করে।
    এতে অমুসলিমরা সাম্প্রদায়িকতার দোষও পায় না, আবার মুসলমানদের দিয়ে মুসলমানদের মারা যায়।
    এভাবে প্রতিনিয়ত গ্রুপে গ্রুপে ভাগ করে এবং এক গ্রুপকে কাজে লাগিয়ে অন্যগ্রুপকে আক্রমণ করে ধরাশায়ী করে।
    আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, ইয়েমেনসহ প্রত্যেক এলাকায় একই পলিসি গ্রহণ করেছে তারা। দুই গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরী করে, স্থানীয় একটি গ্রুপের সাহায্য নিয়ে অন্য গ্রুপকে আক্রমণ করেছে। এ পলিসিটা প্রতিপক্ষকে ধরাশায়ী করতে অনেক সোজা।
    আমার অবাক লাগে, হিন্দুসহ অন্যান্য ধর্মগুলোর মধ্যে গোষ্ঠী ও বিশ্বাসগত দ্বন্দ্ব আরো অনেক প্রকট, কিন্তু মুসলমানরা সেটা কাজে লাগাতে পারছেনা। বরং নিজেরাই সে পলিসিতে ধরা খেয়েছে।
    নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব, ফতওয়াবাজি, মারামারি-কাটাকাটি থেকে যতদিন মুসলমানরা বের না হয়ে আসতে পারছে, ততদিন মুসলমানদের সংকট উত্তরণের আর কোন পথ দেখছি না।

    ========================================
    আমার ফেসবুকের মূল পেইজ- Noyon chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5)
    পেইজ কোড- 249163178818686
    -----------------------------------------------------------------------
    আমার ফেসবুকের ব্যাকআপ পেইজNoyon Chatterjee 6
    (https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
    -----------------------------------------------------------------------

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728